প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২০, ২০২৪
নিজস্ব প্রতিবেদক. জলবায়ু অর্থ হতে হবে শতভাগ নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে। বর্তমানে অধিকাংশ জ্বালানির উৎস হলো নোংরা এবং ব্যয়বহুল জীবাশ্ম জ্বালানি, যা বৈশ্বিক উষ্ণতাকে বাড়াচ্ছে। জীবাশ্ম জ্বালানি জলবায়ুকে প্রভাবিত করছে। জি-৭ দেশগুলো বারবার দাবি করছে তারা জলবায়ু অর্থ প্রদানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। কিন্ত তারা ক্রমাগতভাবে তাদের দায়িত্ব এড়িয়ে যাচ্ছে।
শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) সকালে মোংলার মিঠাখালি বাজারে ধরিত্রী রক্ষায় আমরা (ধরা), ওয়াটারকিপার্স বাংলাদেশ ও পশুর রিভার ওয়াটারকিপার আয়োজিত জলবায়ু অর্থায়ন এবং জীবাশ্ম জ্বালানির ফেইজ আউট শীর্ষক বাই-সাইকেল র্যালী শেষে বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তারা এসব কথা বলেন। এর আগে বাই- সাইকেল র্যালীতে অংশগ্রহণকারীরা জীবাশ্ম জ্বালানি বিরোধী এবং জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক নানা রঙের ফেস্টুন-প্লাকার্ড প্রদর্শন করেন।
সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন পশুর রিভার ওয়াটারকিপার জলবায়ুযোদ্ধা মোঃ নূর আলম শেখ। এসময়ে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন ধরিত্রী রক্ষায় আমরা (ধরা) এর নাজমুল হক, ওয়াটারকিপার্স বাংলাদেশ এর নাজমুল হক, গীতিকার মোল্লা আল মামুন, মারুফ বিল্লাহ, হাছিব সরদার, মেহেদী হাসান বাবু প্রমূখ।
প্রধান অতিথি বলেন. জলবায়ু ঋণ বাতিল করতে হবে। যুদ্ধের খরচ কমিয়ে জলবায়ু অর্থায়ন বাড়াতে হবে। জীবাশ্ম জ্বালানিতে অর্থায়ন বন্ধ করতে হবে। জলবায়ু উষ্ণতা থেকে আমরা বাঁচতে চাই। মিলিয়ন নয়, বিলিয়ন ডলারে জলবায়ু অর্থায়ন করো। পশ্চিমা দেশগুলিকে প্রতিশ্রুতি অনুয়ায়ি জলবায়ু তহবিল প্রদান করতে হবে।